জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা জেনে নিন

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা: বর্তমান সময়ে বিজ্ঞান প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতার শিখরে আরোহণ করতে সক্ষম হয়েছে। বিজ্ঞানের সাফল্যের অগ্রগতি প্রতিটি পর্যায়ে সুনিপুণ ভাবে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং তেমনই একটি ক্ষেত্র যেখানে জিনতত্ত্ব নিয়ে গবেষণা করে ক্রমাগত উদ্ভিদ ও প্রাণীকুল কে প্রতিনিয়ত নিজেদের প্রয়োজনে পরিবর্তন করতে চায়।
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা
এই পরিবর্তনের ফলে যেমন কিছু যুগান্তকারী পরিবর্তন ঘটেছে তেমনই কিছু ক্ষতিকর প্রভাবও পড়েছে। সুতরাং, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা এর পাশাপাশি অসুবিধাও রয়েছে।

তবুও মানুষ ক্রমাগত নিজেদের প্রয়োজনে জিনতত্ত্ব কে আরও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে নিজেদের আয়ত্তে আনার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

আজকের আর্টিকেলে আমরা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং কী, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা, গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

সূচিপত্র: জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা জেনে নিন

.

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং কী?

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত জিনতত্ত্ব ও প্রকৌশলের অপর নাম। একটু বিস্তারিত বললে, একটি জীব কোষের নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য বহনকারী ডিএনএ কে অন্য কোষে স্থাপন করে, সেই জীবের মধ্যে স্থাপন করা ডিএনএ-র বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করার প্রক্রিয়া কে জিনতত্ত্ব বলে।

জিনতত্ত্ব অনেক সূক্ষ্ম একটি বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া। এটি বায়োকেমিস্ট্রি, মাইক্রোবায়োলজি, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ইমিউনোলজি ও মলিকিউলার বায়োলজির সমন্বিত একটি রূপের ফলাফল হচ্ছে জিনতত্ত্বের পূর্ণাঙ্গ গবেষণা।
সম্পূর্ণ কৃত্রিম একটা পদ্ধতি হওয়ায় জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা উভয়ই আছে।

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রক্রিয়া সমূহ

জিনতত্ত্ব অর্থাৎ ডিএনএ স্থাপনের কিছু প্রক্রিয়া আছে। আমরা সেগুলো নিয়ে এখন বিস্তারিত আলোচনা করতে চাই।

ডিএনএ বাহক: যেই ডিএনএ কে নিয়ে স্থাপন করা হবে, সেটা নির্বাচন করার পর E.coil নামক ব্যাকটেরিয়া কে পোষক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। E.coil এর মধ্যে প্লাজমিড থাকায় এটি ডিএনএ কে ভবিষ্যতে সংযুক্ত হতে সাহায্য করে।

ডিএনএ কর্তন: রেস্ট্রিকশন এনজাইম দিয়ে ডিএনএ থেকে প্লাজমিড যুক্ত অংশ টি কেটে ফেলা হয়।

ডিএনএ প্রতিস্থাপন: কর্তন কৃত ডিএনএ কে লাইগেজ এনজাইমের মধ্যে নতুন করে যুক্ত করা হয়। ডিএনএ কে তাপ ও শক দিয়ে ব্যাকটেরিয়াতে ঢোকানো হয়।

ডিএনএ স্থানান্তর: পোষক তথা যে দেহে স্থাপন করা হবে, সেই দেহে ডিএনএ অনুকূল পরিবেশে ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়।
ডিএনএ সংখ্যা বৃদ্ধি: পোষক দেহে ডিএনএ সংখ্যা বৃদ্ধি করতে থাকে প্লাজমিডের সাহায্য নিয়ে।

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিজ্ঞানের একটি অভূতপূর্ব অগ্রযাত্রার অপর-নাম। এখন আমরা কৃত্রিম এই পদ্ধতি জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা নিয়ে আলোচনা করবো।

কৃষি খাতে

একটি উচ্চ ফলনশীল দীর্ঘসময় পর ফলন প্রদান করে এমন শস্য কে স্বল্প সময়ে ফলন প্রদান করতে পারে এমন একটি জাতে পরিণত করা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাফল্য। তেমনই এর বিপরীতও করা যায়।
আবার একটি স্বল্প পুষ্টি গুণ সম্পন্ন ও চাহিদা-সম্পন্ন শস্য কে উচ্চ পুষ্টি গুণ সম্পন্ন শস্যে পরিণত করা যায়। একটি খরা সহিষ্ণু শস্য কে তুলনামূলক পানিতে টিকে থাকতে পারে বা একটি কম লবণাক্ত সহিষ্ণু শস্য উদ্ভিদ কে অধিক লবণাক্ত পরিবেশে টিকিয়ে রাখার ক্ষমতা অর্জন করতে সক্ষম করা যায়।

ঔষধ শিল্পে

ঔষধ শিল্পে নতুন নতুন ব্যাকটেরিয়ার পরিবর্তন করে নতুন নতুন ঔষধ তৈরি করতে সাহায্য করে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং।

আবার একইভাবে, অল্প সময়ে এন্টিবায়োটিক উৎপাদনে ভূমিকা। প্রাণঘাতী ডায়াবেটিস রোগের জন্য জীবন রক্ষাকারী ইনস্যুলিন আবিষ্কার জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর অনেক সুবিধার অন্যতম।

দুগ্ধজাত পণ্যের শিল্পে

দুগ্ধজাত পণ্যের শিল্পে ব্যাপকভাবে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর ব্যবহার আছে। পনির, মাখন, দই, জিলাপি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ভোগ করা হয়।

গৃহপালিত পশুর জাতে

বিভিন্ন গৃহপালিত পশুর জাত উন্নতি করণ সম্ভব হয়েছে। ট্রান্সজেনিক বিভিন্ন প্রাণী যেমন ভেড়া, গরু, খরগোশ ইত্যাদির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।

রোগ প্রতিরোধে

রোগ প্রতিরোধ করতে রিকম্বিনেন্ট ডিএনএ-র ব্যাপক সফলতা আছে। একটি রোগ প্রতিরোধী জাত থেকে আরেকটা রোগ প্রতিরোধী জাতের উদ্ভাবন করা হয়। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধার মধ্যে এটি অন্যতম।

অপরাধ নিয়ন্ত্রণে

অপরাধীর রক্ত, বীর্য, লালা, রস, মূত্র, অশ্রুর ওপর ফরেন্সিকে গবেষণা চালিয়ে অপরাধী কে সহজেই শনাক্ত করা যায়।
অপরাধী কে সনাক্তকরণে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা অনস্বীকার্য। একইভাবে ডিএনএ টেস্ট করে আসামী সনাক্ত করা যায়।

পরিবেশ রক্ষায়

পরিবেশে বিভিন্ন রকম রোগ বালায় এসে প্রায়ই উদ্ভিদ কে আক্রান্ত করে। এই রোগবালাইয়ের প্রভাবে উদ্ভিদ মারা গিয়ে শস্য উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে। ফলে, এই উৎপাদন অব্যাহত রাখতে প্রয়োজন উপযুক্ত খাদ্য শস্যের জন্য উপযুক্ত কীটনাশক ও বালাই নাশক।

এই কীটনাশক ও বালাইনাশকের পণ্য অধিকাংশ আসে বিভিন্ন ভাবে ডিএনএ পদ্ধতিতে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর দ্বারা।

মানবদেহে

মানব দেহে কোনো অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় প্রতিস্থাপন করতে এই জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর ব্যাপক সাফল্য দেখা যায়।
কৃত্রিম টিস্যু সৃষ্টি, টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং ও উৎপাদন-কৃত যেকোনো টিস্যু বা ক্ষতিগ্রস্ত যেকোনো প্রকারের অঙ্গ, প্রত্যঙ্গের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় মানব শরীরের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং।

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর অসুবিধা

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা উভয়ই আছে। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর অসুবিধা গুলো হচ্ছে,

১. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরূপ হতে পারে ভিন্ন ভিন্ন জাত উদ্ভাবনের কারণে। ফলে, পরিবেশের ভিতর একপ্রকার বিরূপ প্রভাব দেখা যেতে পারে।

২. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ক্যান্সারের মতো রোগের নিরাময়ের পাশাপাশি প্রোটিন সংশ্লেষণ করে সেখানে ক্যান্সারের মতো অনেক রোগ সৃষ্টি হতে পারে।

৩. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে প্রাপ্ত ফলাফল অপ্রাকৃতিক বা কৃত্রিম। পৃথিবীর পরিবেশের মৌলিক কালচারের সাথে বিরোধ সৃষ্টি করতে পারে।

৪. এন্টিবায়োটিক তৈরির ক্ষেত্রে ভুলবশত যদি কোনো ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার জিন প্রবেশ করে থাকে, তবে তার ফল ভয়ানক হতে পারে। কারণ সেটি মানবসভ্যতার জন্য হুমকিস্বরূপ হতে পারে।

৫. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর ফলে সৃষ্ট GMO ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এটি অ্যালার্জি বা চর্মরোগ যাদের আছে, তাদের আক্রমণ করতে পারে।
এটির ব্যবহারিক সীমাবদ্ধতা থাকে না। তাছাড়া এটি পরীক্ষার জন্য বিভিন্ন প্রাণীর ওপর অন্যায়ভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানো হয়, যা চরম অনৈতিক।

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর গুরুত্ব

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে জানার পর এখন আমাদের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর গুরুত্ব সম্বন্ধে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন।

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা থেকে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর গুরুত্ব উপলব্ধি করা যায়। প্রতিটি মানব কল্যাণের ক্ষেত্রে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং যে অপার সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে এবং যে দারুণ সফলতা এনেছে, তা মানব জাতির অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই।

মানব জাতির জন্য জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং রীতিমতো একটি আশীর্বাদ স্বরূপের ন্যায় আবির্ভূত হয়েছে। ঔষধ শিল্পে এর অবদান সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং মানব জাতির জন্য সরাসরি ঔষধ শিল্পের মাধ্যমে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে।

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর অর্থনৈতিক গুরুত্ব

বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। কৃষি প্রধান দেশ হওয়ার পরেও বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ না। কারণ আমাদের দেশে জমির পরিমাণ তুলনামূলক কম। ঠিক একইভাবে জনসংখ্যার অপার বিস্তারের কারণে বাংলাদেশে কৃষি জমির পরিমাণ আরও কমে যাচ্ছে।

ফলে আমাদের এই বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে কম জমিতে উচ্চ ফলনশীল শস্যের জাতের বিকল্প নেই। আর উচ্চ ফলনশীল শস্যের জাতের জন্য জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর ব্যবহার অপরিহার্য।

শুধু কৃষি না, প্রাণীজ সম্পদ, মৎস্য, মানব দেহ ছাড়াও মানব জাতির কল্যাণ সাধন তথা অপরাধ নিরাময়ের ক্ষেত্রেও যেভাবে সাহায্য করছে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং তা অনস্বীকার্য।
অন্য সকল প্রযুক্তির মতোই জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা আছে। কিন্তু একইভাবে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা সমূহ নিঃসন্দেহে অসুবিধার সীমা অতিক্রম করে ফেলে। তবে অবশ্যই সতর্ক থাকার বিকল্প নেই।

উপসংহার

আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর সুবিধা ও অসুবিধা, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রক্রিয়া, গুরুত্ব সহ বিভিন্ন বিষয়ে ধারণা অর্জন করেছি।

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং মানব কল্যাণ বা মানবতার কল্যাণে যতটা অগ্রগামী ভূমিকা পালন করছে, তা সত্যিই এক অভূতপূর্ব বৈজ্ঞানিক সাফল্যের দৃষ্টান্ত। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং আমাদের মানব জাতি, দেশ ও গোটা পৃথিবীর সার্বিক কল্যাণে কাজ করে যাক, সেই কামনায় রইলো।

সম্মানিত পাঠক, আপনার যদি জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা নির্দ্বিধায় আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ধন্যবাদ।

FAQ: জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর

১. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর ব্যবহার কী কী?

উত্তর: জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর অসংখ্য ব্যবহারের ক্ষেত্র আছে। তন্মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, ইনসুলিন তৈরি, হরমোন তৈরি, চিকিৎসা বিজ্ঞান, জেনেটিক ত্রুটি ও জ্বালানি তৈরিতে।

২. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর ঝুঁকি কী কী?

উত্তর: মানুষের জন্য জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর ঝুঁকি হচ্ছে ক্যান্সার, অ্যালার্জি সহ কিছু পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হতে পারে।

৩. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মূলনীতি কী?

উত্তর: জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মূলনীতি হল স্বাভাবিক বা প্রাকৃতিক ভাবে যা ফলাফল পাওয়া যায় কোনো কিছু থেকে, তার ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দেওয়া।

৪. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর উদাহরণ কোনটা?

উত্তর: জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর উদাহরণের মধ্যে জিন ক্লোনিং, ডিএনএ ডিজাইন ও রূপান্তর সহ বিভিন্ন প্রক্রিয়া অন্যতম।

৫. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক কে?

উত্তর: জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর জনক পল বার্গ (Paul Berg), যিনি ১৯৭২ সালে রিকম্বিনেন্ট ডিএনএ আবিষ্কার করেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দি প্লেনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url