পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - পেয়ারা পাতার উপকারিতা

ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা জানুনসম্মানিত পাঠক আপনি হয়তো পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, পেয়ারা পাতার উপকারিতা, গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা, পাকা পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা, পেয়ারা খাওয়ার নিয়ম, পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময়, রাতে পেয়ারা খেলে কি হয়, পেয়ারা খেলে কি ওজন বাড়ে অথবা পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে খুঁটিনাটি পুরো বিষয় জানতে চান। তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ুন।
পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং পেয়ারা পাতার উপকারিতা ও উপরোক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও এখানে আলোচনা করব- পেয়ারার বিচি খেলে কি হয়, পেয়ারা পাতা খাওয়ার নিয়ম, পেয়ারা পাতা দিয়ে রূপচর্চা, পেয়ারা খাওয়ার অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিক, পেয়ারা পাতার উপকারিতা চুলের জন্য, পেয়ারা খেলে কি গ্যাস হয় ইত্যাদি।

ভূমিকা

পেয়ারা সকলের কাছেই পরিচিত এবং জনপ্রিয় সবুজ রঙের ফল। পাকলে ভেতরে লাল বর্ণ ধারণ করে এবং পাকা পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। পেয়ারার অপর নাম গয়া। তবে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন নামে এ ফল পরিচিত। পেয়ারা ফল সব সময়ই পাওয়া যায়। অনেক গুণাগুণ সম্পন্ন এই ফল বাজারে কম দামেই পাওয়া যায় এবং খেতেও অনেক সুস্বাদু। 
পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা-ও রয়েছে। পাশাপাশি পেয়ারা পাতার উপকারিতা অনেক। গবেষকদের মতে, চারটি কমলা খেলে যে পরিমাণ পুষ্টি ও ভিটামিন পাওয়া যায় একটা পরিপূর্ণ পেয়ারা খেলে সমপরিমাণ পুষ্টি ও ভিটামিন পাওয়া যায়। সুতরাং পেয়ারা আমাদের সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল।

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

পেয়ারা খাওয়ার অনেক উপকারিতা আছে তো বটেই, তার পাশাপাশি অপকারিতা বা কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। পেয়ারা পাতার উপকারিতা ও রয়েছে। আমরা সকলেই কমবেশি জানি পেয়ারা ফলে প্রচুর ভিটামিন সি পাওয়া যায়। ডায়াবেটিস এর চিকিৎসায় পেয়ারা খুব ভালো কাজ করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীরা নিশ্চিন্তে পেয়ারা খেতে পারবেন। 
পেয়ারা ফল রোগ প্রতিরোধ করতে অনেক সাহায্য করে। কেননা এতে রয়েছে অনেক পরিমাণ ভিটামিন সি, এটি আমাদের ত্বককে সুরক্ষা করে এবং দ্রুত ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। শিশুদেরকে পেয়ারা খাওয়ান, কেননা এতে নিয়াসিন পাওয়া যায়, যা মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটায় এবং এতে থাকা ভিটামিন মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। নিচে পেয়ারা পাতার উপকারিতা এবং পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা আরও বর্ণনা করা হলো-

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা

  • আমরা জানি পটাশিয়াম আমাদের শরীরে উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। আর পেয়ারা খাওয়ার ফলে অনেক পটাশিয়াম পাওয়া যায়, যার অনেক উপকারিতা রয়েছে।
  • পেয়ারা ডিএলডি কোলেস্টেরল কমায় এতে হার্টেরও উপকার হয়।
  • এতে থাকা ভিটামিন বি মস্তিষ্কে অক্সিজেন যুক্ত রক্ত পৌঁছাতে সাহায্য করে।
  • পেয়ারাতে ভিটামিন এ পাওয়া যায়। এটি আমাদের রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে।
  • পেয়ারাতে রয়েছে লাইকোপেন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা ক্যান্সার প্রতিরোধী।
  • বয়স বৃদ্ধি হলে সাধারণত যে সকল রোগ বালাই দেখা দেয় যেমন- চোখের সমস্যা, হাড়ের সমস্যা ইত্যাদি প্রতিরোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
  • পেয়ারা রক্তে কার্বোহাইড্রেট এর মাত্রা কমায়।
  • অনেকে মনে করেন পেয়ারা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য বেড়ে যায়, এটি একটি ভুল কথা। আমাদের অনেকেরই হজমের সমস্যা রয়েছে আর পেয়ারা খেলে এসব সমস্যা দূর হয়। কেননা এতে অনেক ফাইবার রয়েছে।
  • মুখের অরুচি দূর করতেও এটি সাহায্য করে।
  • দাঁত ও মাড়ি ভালো রাখতে পেয়ারা খেতে পারেন।
  • এটি মানসিক চাপও কমায়।
  • পেয়ারা ঠাণ্ডা জনিত রোগ যেমন সর্দি কাশি ইত্যাদি দূর করে।
  • এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম।

গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভধারণ-কালে যে কোন প্রকারের খাদ্য গ্রহণের পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। তবে গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা আছে এবং অনেক চিকিৎসকেরাও গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। গর্ভবতী মায়ের জন্য ফলিক এসিড খুবই জরুরী, যা পেয়ারা থেকে পাওয়া যায়। 
গর্ভাবস্থায় আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় উপাদান হলো আয়রন। এসময় আয়রনের অনেক ঘাটতি দেখা দেয়, এই চাহিদা মেটাতে গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা তো রয়েছে, কিন্তু অন্যান্য অসুখ থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পেয়ারা খাওয়ার চিন্তাভাবনা করতে হবে।

খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা

খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে যাদের পেটের সমস্যা রয়েছে। অনেক ভাজাপোড়া তেল মসলা যুক্ত খাবার খান তারা খালি পেটে পেয়ারা খেলে উপকার লাভ করবে এবং তাদের পেট পরিষ্কার হবে। এ সব তথ্য ভারতের নিউজ ১৮ বাংলা ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়। 

তবে বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞদের মতে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা নেই বিশেষ কোন ক্ষেত্রে। বরং খালি পেটে পেয়ারা খেলে পেট ফুলে যেতে পারে এবং ব্যথা অনুভব হতে পারে।

পাকা পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা

পাকা পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা তো রয়েছেই, পাশাপাশি এটি কাঁচাও খাওয়া যায়, তাতেও অনেক উপকার। পূর্বে জেনেছি গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। গর্ভাবস্থায় পাকা পেয়ারা খাওয়া উচিত। 

কেননা এই ফল পাকলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর মাত্রা বেড়ে যায়। এটি শরীরে থাকা খারাপ পদার্থ দূরীভূত করে, পেটে থাকা সন্তানের মস্তিষ্ক বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই গর্ভাবস্থায় পাকা পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে।

প্রতিদিন পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা

প্রতিদিন পেয়ারা খেলে মিলবে বেশ কিছু উপকারিতা। তা উপরে আলোচনা করা হয়েছে। তবে পেয়ারা খাওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। তাই প্রতিদিন পেয়ারা খাওয়ার সিদ্ধান্ত না নিয়ে আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে যে, এটি নিয়মিত খাওয়া যাবে কিনা।

পেয়ারা পাতার উপকারিতা

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা কম বেশি অনেকেই জানি বা জেনে গেছি। কিন্তু পেয়ারা পাতার উপকারিতা অনেকেরই অজানা। পেয়ারা পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন অথবা গরম পানিতে ফুটিয়ে পান করতে পারেন। চলুন জেনে আসা যাক পেয়ারা পাতার উপকারিতা।
  • পেয়ারা পাতা ওজন কমাতে সহায়তা করে। এর এমন কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আমাদের মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে এবং পেট পুরে খাওয়ার প্রবণতা কমায়। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  • পেয়ারা ফলের মতই পাতার রসও হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
  • পাইলসের মতো সমস্যা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
  • পেয়ারা পাতা গরম পানিতে জাল দিয়ে এর রস বের করে চুলে লাগালে চুলের স্বাস্থ্য অনেক উন্নত হয়, চুল পড়া রোধ করে এবং মাথার ত্বক ভালো থাকে।
  • পেয়ারা পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খেলে খারাপ কোলেস্টেরল দূর হয় ও শরীর থেকে দূষিত পদার্থ দূর হয়।
  • পেয়ারা পাতার নির্যাস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। নিয়মিত চা বানিয়ে খেতে পারেন।
  • পেয়ারা পাতা-তে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে।
  • পেয়ারা পাতা দিয়ে রূপচর্চা করতে পারেন। পেয়ারা পাতা বাটা এবং সাথে লেবুর রস মিশ্রিত করে মুখে লাগান এতে ত্বক পরিষ্কার হয় এবং সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মির ক্ষতি থেকে বাঁচায়।
  • ক্যান্সার, জ্বর, আমাশয়, ঘনঘন প্রস্রাব ইত্যাদি জটিল রোগে ব্যবহার করা হয় পেয়ারা পাতার রস। এসব ছাড়াও আরও অনেক পেয়ারা পাতার উপকারিতা রয়েছে।

পেয়ারা খাওয়ার অপকারিতা

উপকারিতা নয় পেয়ারা খাওয়ার অপকারিতা বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আমাদের জানা আবশ্যক। এটি বিভিন্ন কারণে শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। পেয়ারাতে প্রচুর ফাইবার আছে। তাই এটি অতিরিক্ত খেলে ডায়রিয়া-জনিত রোগ হতে পারে। কেউ কেউ বলেন পেয়ারা ঠাণ্ডা জাতীয় ফল। তাই এটি খেলে সর্দি-কাশি হতে পারে। 

গর্ভবতী মায়েদের জন্য পেয়ারা অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না, এতে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। পেয়ারাতে এমন কিছু যৌগ রয়েছে যা অতিরিক্ত গ্রহণে নানা ধরনের রোগ সৃষ্টি হতে পারে। ফলের পাশাপাশি পাতারও কিছু ক্ষতিকর বা অপকারী দিক রয়েছে। যেমন এটি অতিরিক্ত গ্রহণে কিডনির সমস্যা হতে পারে। পাকা পেয়ারা দাঁতের সমস্যার কারণ হতে পারে। সব দিক বিবেচনা করে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পেয়ারা খাবেন।

পেয়ারা খাওয়ার নিয়ম

পেয়ারা কাঁচা বা পাকা ফল হিসাবে খাওয়া যায়। এটি এমনি এমনি বা চাটনি করে খেতে পারেন। পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে, তাই এটি নিয়ম মতো সঠিক সময় খাওয়া উচিত। তা না হলে উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি হতে পারে। পেয়ারা অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। প্রতিদিন একটি করে মাঝারি আকারের পেয়ারা খেতে পারেন। 

যাদের পেটের সমস্যা রয়েছে তারা সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়া এড়িয়ে চলুন। অনেকের মতে রাতে পেয়ারা খাওয়া ঠিক নয় এতে সর্দি কাশি হতে পারে। যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা অল্প পরিমাণে পেয়ারা খান। না হলে পেটে গ্যাসের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে অতিরিক্ত গ্রহণের কারণে। পেয়ারা দুপুর বা বিকেলের দিকে খাওয়া ভালো।

রাতে পেয়ারা খেলে কি হয়

যে কোন ফলই রাতে বেশি খাওয়া ভালো নয়। যে সমস্ত ফল রাতে খাওয়া ঠিক নয় তার মধ্যে পেয়ারা ফল অন্যতম। দিনের বেলা হাঁটাহাঁটির সময় বা বসে খাওয়াই উত্তম। রাতে পেয়ারা খেলে ঠাণ্ডা লেগে যেতে পারে, অনেকের পেট ফোলার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে তাই রাতে পেয়ারা না খেয়ে দিনে খাওয়াই উত্তম।

পেয়ারার বিচি খেলে কি হয়

পেয়ারার বীজ বা বিচি খাওয়া নিরাপদ। তবে যাদের ডায়রিয়া জনিত সমস্যা রয়েছে তাদের খাওয়া যাবেনা। সুস্থ মানুষের পেয়ারার বিচি খেলে উপকার হয়। পেয়ারার বিচি খেলে হজম প্রক্রিয়া ভালো হয় এবং পেট পরিষ্কার হয়। 

কেননা এখানে প্রচুর পরিমাণ আঁশ পাওয়া যায়। রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনে। এছাড়াও এখানে ওমেগা ৩, ফ্যাটি এসিড ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে। তাই বিচিসহ খেলে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা অনেক গুণে বেড়ে যায়।

পেয়ারা খেলে কি ওজন বাড়ে

অনেকেই জানতে চান পেয়ারা খেলে ওজন বাড়ে কি না। পেয়ারা এমন একটি ফল যাতে তেমন কোন ক্ষতিকর ফ্যাট নেই বললেই চলে। সুতরাং যাদের ওজন বাড়ার ভয় রয়েছে তারা নিঃসন্দেহে পেয়ারা খেতে পারেন। যাদের ওজন কমানোর প্রয়োজন তারা নিয়মিত একটি করে পেয়ারা খেতে পারেন। ওজন কমাতে পেয়ারা ও পেয়ারা পাতার উপকারিতা রয়েছে।

লেখকের মন্তব্য: পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - পেয়ারা পাতার উপকারিতা

প্রিয় পাঠক, পেয়ারা আমাদের হাতের নাগালে সব সময় পাওয়া যায়, এই পুষ্টিকর ফলটি ছোট থেকে বড় সবাই খেতে পারেন। বাজারে অনেক জাতের পেয়ারা পাওয়া যায়। পেয়ারা পাতার উপকারিতাও অনেক। তাই চাইলেই যে কোন স্থানে পেয়ারা গাছ লাগাতে পারেন। যাতে ফল ও পাতা উভয়ই আমাদের উপকারে আসে। 

আজকে আমরা পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, পেয়ারা পাতার উপকারিতা, গর্ভাবস্থায় পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা, খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা, পাকা পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা, পেয়ারা খাওয়ার অপকারিতা, পেয়ারা খাওয়ার নিয়ম ও পেয়ারা খাওয়ার সঠিক সময়, পেয়ারার বিচি খেলে কি হয়, রাতে পেয়ারা খেলে কি হয়, পেয়ারা খেলে কি ওজন বাড়ে এবং আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনেছি। সকল তথ্য আশা করি আপনার উপকারে এসেছে এবং অন্যের উপকার করতে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দি প্লেনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url