গেম খেলে টাকা আয় বিকাশেমোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো, এটা অনেকেরই প্রশ্ন। আবার অনেকেই জানতে চায় মোবাইল দিয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো কি কি, মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার প্ল্যাটফর্ম, মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধা ও অসুবিধা গুলো সম্পর্কে। আজকে আমরা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর A to Z আলোচনা করবো।
এছাড়াও আমরা আলোচনা করবো ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন করবেন এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার টিপস সম্পর্কে। আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
সূচিপত্র: মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সহজ উপায় জানুন
.
ভূমিকা
বর্তমানে দিন দিন আমাদের সকল কাজ সহজ হচ্ছে উন্নত প্রযুক্তির ফলে। ফ্রিল্যান্সিং শেখা তেমন কোনো কঠিন বিষয় নয়, বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক কাজ মোবাইল দিয়ে শেখা যায় এবং করা যায়।
ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করে ইনকাম করতে পারেন এবং একসাথে অনেক প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে পারবেন। মোবাইলের কারণে ফ্রিল্যান্সিং শেখা অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। চলুন বেশি দেরি না করে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তা ধাপে ধাপে জেনে নেওয়া যাক।
ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন করবেন
ফ্রিল্যান্সিং হল অনলাইনের এমন একটি স্বাধীন পেশা যেখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত কাজ করবেন নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি একাধিক প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করতে পারবেন।
আপনি যখন ইচ্ছা কাজ করতে পারবেন, আবার যখন ইচ্ছা কাজ ছেড়ে দিতেও পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং করার অনেক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। আপনি আপনার ইচ্ছামত সময়ে কাজ করতে পারবেন। আপনি অল্প সময়ে অধিক টাকা আয় করতে পারবেন। এখানে আপনার বস আপনি নিজেই।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য কি কি প্রয়োজন তা নিচে ধাপে ধাপে বিস্তারিত আলোচনা করা হল:
1. উন্নত মানের মোবাইল এবং ইন্টারনেট সংযোগ
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে আপনাকে প্রথমে একটি উন্নত মানের স্মার্টফোন কিনতে হবে। এর সাথে আপনার প্রয়োজন ইন্টারনেট সংযোগ। যেমন মোবাইল হতে হবে-
- মোবাইলের র্যাম কমপক্ষে ৬ জিবি হতে হবে।
- স্টোরেজ কমপক্ষে ৬৪ জিবি হতে হবে।
- মোবাইলের প্রসেসর কমপক্ষে অক্টকোর হতে হবে।
2. অনলাইনের মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখা
বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করে সফল হচ্ছেন। youtube এ আপনি সকল ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কোর্স পেয়ে যাবেন। যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, লেখালেখি করে ইনকাম, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এন্ড ডিজাইন ইত্যাদি।
আপনি ইউটিউবে সার্চ দিয়ে ভিডিও দেখে দেখে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন। এছাড়া google এ ব্লগ পোস্ট পড়েও সকল বিষয়ে ধারণা নিতে পারেন। আপনি চাইলে অনলাইনে পেইড কোর্স কিনেও মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।
আরও পড়ুন মোবাইল দিয়ে ফাইবারে কাজ করে আয় করুন
অনলাইনে অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেখানে আপনি টাকা দিয়ে ফুল কোর্স করতে পারবেন। এমন কয়েকটি জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান হল Creative IT, Ordinary IT, Udemy, Coursera, Skillshare ইত্যাদি।
3. অফলাইনে স্ব শরীরে ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শেখা
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ভালোভাবে শিখতে চাইলে আপনি কোন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ভর্তি হতে পারেন। আপনার আশেপাশে খোঁজ করলেই একটি ভালো মানের ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান পেয়ে যাবেন।
তবে প্রথমে আপনাকে যাচাই করা উচিত যে, তারা কি কি সার্ভিস দিয়ে থাকে এবং তাদের কাছে কোর্স করলে আপনি সফল হবেন কিনা।
আপনার যদি পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকা থাকে তাহলেই আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার কোর্স করতে পারেন।
4. বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন এর ব্যবহার জানা
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অনেক অ্যাপ্লিকেশন এর প্রয়োজন হয়। তেমনই কিছু প্রয়োজনীয় এপ্লিকেশন হল:
- ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম: Upwork, Fiverr, Freelancer.
- কথোপকথনের জন্য প্লাটফর্ম: Zoom, Google meet.
- যেকোনো ফাইল শেয়ার করার জন্য প্ল্যাটফর্ম: Google docs, Google drive.
- পেমেন্ট লেনদেন করার প্লাটফর্ম: PayPal, Payoneer, Bkash.
ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে এইসব প্ল্যাটফর্মের ব্যবহার জানা অত্যন্ত জরুরী। না জানলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন না।
5. আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি
আপনার কোন বিষয়ে কাজ করতে ভালো লাগে সেই বিষয়টি নির্বাচন করে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আর আপনি এমন বিষয় নির্বাচন করবেন যেখানে আপনি সফল হবেন বলে আশা করা যায়।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য দক্ষতা অর্জন করতে ৫ থেকে ৬ মাস বা তারও বেশি সময় লেগে যেতে পারে। এজন্য আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে।
6. বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে প্রোফাইল তৈরি
বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে প্রথমে প্রফেশনাল একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে।
আরও পড়ুন কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলব
প্রোফাইলে আপনার নাম ঠিকানা, পোর্টফোলিও এবং সকল দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরতে হবে যাতে ক্লায়েন্টরা আকৃষ্ট হয়। আপনার প্রোফাইল ভালো হলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।
7. প্রজেক্ট খোঁজা এবং বিড করা
প্রোফাইল তৈরি করা হয়ে গেলে আপনাকে প্রজেক্ট খোঁজার পাশাপাশি বিড করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার প্রপোজাল সঠিক ও সুন্দরভাবে তৈরি করতে হবে এবং সঠিক মূল্য নির্ধারণ করতে হবে।
8. কাজ শুরু এবং শেষ
ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দিলে সঠিক সময়ে কাজটি শুরু করে দিন যাতে আপনি কাজটি সঠিক সময় ডেলিভারি করতে পারেন। এতে ক্লায়েন্ট আপনার উপর খুশি হবে এবং আরও কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
আরও পড়ুন ঘরে বসে মেয়েদের সেরা ১৫টি হাতের কাজ
ক্লায়েন্ট এর কাছ থেকে রিভিউ এবং ফিডব্যাক গ্রহণ করাও অনেক জরুরী। ভালো রিভিউ পেলে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে এবং ভবিষ্যতে অনেক বেশি প্রজেক্ট পেয়ে যাবেন।
মোবাইল দিয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো
বর্তমানে মোবাইল দিয়ে যেসব ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো করতে পারবেন এবং মাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন এমন কাজগুলো সম্পর্কে নিজে বিস্তারিত আলোচনা করা হল:
1. কন্টেন্ট রাইটিং
এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর, যা মোবাইল দিয়ে সহজেই করা যায়। আপনি মোবাইলে টাইপ করে সহজেই ওয়েবসাইট এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের জন্য বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট লিখতে পারবেন।
কনটেন্ট রাইটিং করে প্রতিদিন 500-1000 টাকা সহজেই ইনকাম করা সম্ভব। এজন্য আপনি এই সেক্টরের উপর দক্ষতা অর্জন করতে পারেন।
2. গ্রাফিক্স ডিজাইন
মোবাইল ফোনেও গ্রাফিক্স ডিজাইন করা সম্ভব। এক্ষেত্রে আপনাকে Canva, Adobe Spark এবং Pixilr অ্যাপসগুলো ব্যবহার করার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এসব অ্যাপসগুলোর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ধরনের লোগো ব্যানার, ওয়েবসাইটের জন্য ইমেজ ইত্যাদি তৈরি করতে পারবেন।
3. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন facebook, instagram, twitter ইত্যাদি পরিচালনার জন্য অনেক প্রতিষ্ঠান লোক নিয়োগ করে থাকে। ফ্রিল্যান্সারদের এসব কাজে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। চাইলে আপনি মোবাইল দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর কাজ করতে পারেন।
4. ভিডিও এডিটিং
মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিটিং করাও সম্ভব। ভিডিও এডিটিং করে একজন ইউটিউবার হয়ে সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন।
ভিডিও এডিটিং করার জন্য আপনাকে মোবাইল অ্যাপস যেমন Kinemaster, Adobe premiere rush এবং InShot এর ব্যবহার জানতে হবে। এসব অ্যাপসগুলো দিয়ে আপনি ভিডিও এডিটিং করে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন।
5. ফেসবুক মার্কেটিং
মোবাইল দিয়ে সহজেই ফেসবুক মার্কেটিং করা যায়। ফেসবুক মার্কেটিং করে ফ্রিল্যান্সিং করা অনেক সহজ। আপনি সুন্দর ভাবে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে মার্কেটিং করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং এর বিস্তারিত জানতে নিচের এই আর্টিকেলটি পড়ুন।
আরও পড়ুন1 মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করুন
6. ভার্চুয়াল সহকারীর কাজ
এই কাজটি আপনি মোবাইল দিয়ে সহজে করতে পারেন। অনেক কোম্পানি রয়েছে যাদের ভার্চুয়াল সহকারীর দরকার হয়।
ভার্চুয়াল সহকারীর কাজ হল বিভিন্ন মিটিং এর ব্যবস্থা করা, ফোন কল করা, ভ্রমণের ব্যবস্থা করা, ইমেইল অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করা, ডাটা এন্ট্রি, ফেসবুক এ কাস্টোমারদের রিপ্লাই দেওয়া ইত্যাদি।
এই কাজ করতে তেমন কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হয়না। শুধুমাত্র আপনাকে মোবাইলের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া চালানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধা ও অসুবিধা
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধা রয়েছে পাশাপাশি কিছু অসুবিধাও রয়েছে। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধা ও অসুবিধা গুলো আলোচনা করা হল:
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধা
মোবাইল দিয়ে আপনি যে কোনো স্থান থেকে আপনার ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করতে পারবেন। আমরা মোবাইল সহজেই ব্যবহার করতে পারি এজন্য কাজ সহজ এবং দ্রুত করা যায়। সাধারণত কম্পিউটার বিদ্যুৎ সংযোগের মাধ্যমে চলে।
এজন্য বিদ্যুৎ না থাকলে কম্পিউটার দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় না। কিন্তু আপনার কাছে যদি মোবাইল থাকে তাহলে আপনি বিদ্যুৎ ছাড়াই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার অসুবিধা
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল- ফ্রিল্যান্সিং এর সকল কাজ মোবাইল দ্বারা সম্ভব হয় না। অনেক সময় মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে।
এজন্য একটি কম্পিউটার প্রয়োজন। তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সহজে শিখতে এবং করতে পারবেন।
FAQs: মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর
1. ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কোন কাজ মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব?
উত্তর: মোবাইল দিয়ে অনেক প্রকারের ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করা সম্ভব। যেমন:
- আর্টিকেল রাইটিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন (মোবাইল ফ্রেন্ডলি টুলস ব্যবহার করে)
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- অনলাইন টিউটরিং
- ডাটা এন্ট্রি
2. মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবো?
উত্তর: প্রথমে আপনাকে কোনো প্লাটফর্ম থেকে নির্দিষ্ট একটি বিষয়ের উপর কোর্স করতে হবে। এরপর বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট তৈরি করে কাজ শুরু করতে পারেন।
3. মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিতে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো?
উত্তর: মোবাইল দিয়ে ফ্রিতে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন ইউটিউব, গুগল ইত্যাদি প্লাটফর্মের মাধ্যমে। আপনি ইউটিউবে ভিডিও দেখে এবং গুগলে ব্লক পোস্ট পড়ে ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক কিছুই শিখতে পারবেন। এছাড়া আপনার কোনো আপনজন ফ্রিল্যান্সার থাকলে তার কাছে ফ্রিতে সহজেই শিখে নিতে পারেন।
উপসংহার
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে শুরুতে একটি সহজ ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করা উচিত। যেখানে আপনি সহজেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য আপনাকে একজন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার এর পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আমরা যেভাবে পরামর্শ দিলাম এভাবে কাজ করুন তাহলে আপনি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আপনি একটি ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়ে দক্ষতা অর্জন করুন এবং ধৈর্য ধরে কাজ করতে থাকুন।
সম্মানিত পাঠক আজকে আমরা আপনাকে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সে সম্পর্কে A to Z ধারণা দিলাম। আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন।