ভাইরাসের উপকারিতা ও অপকারিতা – ভাইরাস ঘটিত রোগের নাম

ভূমিকম্প কেন হয় জানুনসম্মানিত পাঠক, আপনি কি ভাইরাসের উপকারিতা ও অপকারিতা, ভাইরাস ঘটিত রোগের নাম এবং আরও বেশকিছু ভাইরাসের টপিক সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আশাকরি এই পোস্টটি আপনার কাজে আসবে।
ভাইরাসের উপকারিতা ও অপকারিতা
এখানে আমরা ভাইরাস কি ও ভাইরাস কাকে বলে, ভাইরাসের উপকারিতা, ভাইরাসের অপকারিতা, ভাইরাস জনিত রোগের নাম, ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার  লক্ষণ, ভাইরাসের গঠন ও ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য এবং আরও বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

সূচিপত্র: ভাইরাসের উপকারিতা ও অপকারিতা – ভাইরাস ঘটিত রোগের নাম

.

ভূমিকা

ভাইরাসের প্রথম আবিষ্কারক বিজ্ঞানী আইভানোভস্কি আবার কেউ কেউ বলেন চার্ল আই ইকলুজ। ভাইরাস আবিষ্কারের বহু বছর পূর্ব হতেই ভাইরাস কথাটির প্রচলন ছিল। মানবদেহে বা অন‍্যান‍্য জীবদেহে ভাইরাস আক্রান্ত কতকগুলো রোগের কারণ কয়েক শতাব্দী পূর্ব থেকেই জানা যায়। 
১৬৭৬ খ্রিষ্টাব্দে লিউয়েন হুকের ব‍্যাকটেরিয়া আবিষ্কারের পূর্বে জীবাণু সম্পর্কে মানুষের ধারণা ছিল অপ্রতুল। কিন্তু তার আরও পূর্ব হতেই অদৃশ্য মারাত্মক রোগের কারণকে ভাইরাস বলা হতো। বিজ্ঞানী জেনার ১৭৯৬ সালে বসন্ত রোগের কারণ স্বরূপ ভাইরাসের কথা উল্লেখ করেন। ভাইরাসের উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে।

ভাইরাস কাকে বলে

আমাদের অতি প্রয়োজনীয় একটি প্রশ্ন হলো ভাইরাস কি বা ভাইরাস কাকে বলে। ভাইরাস শব্দের অর্থ বিষ। এটি ল‍্যাটিন শব্দ হতে গৃহীত। তৎকালীন সময়ে বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল ভাইরাস শুধু ক্ষতিই করে থাকে। অর্থাৎ ভাইরাসের অপকারী দিক ছাড়া কোন উপকারী দিক ছিল না। তাই ভাইরাসকে বিষের সাথে তুলনা করা হয়েছিল।
ভাইরাস কাকে বলে : ভাইরাস হলো নিউক্লিক এসিড ও প্রোটিন (নিউক্লিয়-প্রোটিন) সমন্বয়ে গঠিত একপ্রকার অতি আণুবীক্ষণিক অকোষীয় পরজীবী যা কেবল উপযুক্ত জীব-কোষের অভ‍্যন্তরে বংশ বৃদ্ধি করতে পারে এবং বিশেষ বিশেষ রোগ সৃষ্টি করতে পারে কিন্তু জীব-কোষের বাইরে জড়বস্তুর ন‍্যায় অবস্থান করে।

ভাইরাসের গঠন

ভাইরাস অতি আণুবীক্ষণিক সংক্রামক হিসাবেই পরিচিত। এর গড় ব‍্যাস ৮ থেকে ২০০ মিলি-মাইক্রন পর্যন্ত হয়। বিভিন্ন ভাইরাসের বাহ‍্যিক আকৃতি বিভিন্ন রকম হলেও এদের রাসায়নিক গঠনে অনেক মিল রয়েছে। পূর্ণাঙ্গ ভাইরাসের গঠন মূলত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত। যথা :
ভাইরাসের ভৌত গঠন – ভাইরাস কণা সাধারণ ভাবে দুই ধরনের রাসায়নিক পদার্থ নিয়ে গঠিত। এর একটির নাম নিউক্লিক এসিড এবং অপরটির নাম প্রোটিন। নিউক্লিক এসিড অণুটি প্রোটিন অণু দ্বারা আবৃত থাকে। সাধারণত সকল ভাইরাস কণার মাত্র একধরনের প্রোটিন অণু থাকে। 
পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, এক ধরনের প্রোটিন অণু একত্রিত হলে জ‍্যামিতিক নিয়মে মাত্র দুই শ্রেণীর স্থায়ী ভৌত অবকাঠামো তৈরি করতে পারে। এর একটি হেলিক্স এবং অন‍্যটি পলিহেড্রন। হেলিক্স গঠনের ভাইরাস দেখতে দণ্ডের ন‍্যায়। অপরদিকে পলিহেড্রন গঠনের ভাইরাস কণা দেখতে বর্তুলাকার বা গোলকবিশিষ্ট। হেলিক্স গঠনের ভাইরাস কে বলা হয় অ-সমমাত্রিক কণা। আর পলিহেড্রন গঠনের ভাইরাসকে বলা হয় সমমাত্রিক কণা।

ভাইরাসের রাসায়নিক গঠন – ভাইরাস কণার বাহ‍্যিক তথা ভৌত গঠন বিভিন্ন রকম হলেও এদের রাসায়নিক গঠনে যথেষ্ট মিল দেখা যায়। সকল ভাইরাসের কণা প্রধানত দুই ধরনের রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা গঠিত। যথা :
  • প্রোটিন দ্বারা গঠিত একটি আবরণ বা ক‍্যাপসিড
  • ক‍্যাপসিডের অভ‍্যন্তরে নিউক্লিক এসিড দ্বারা তৈরি একটি মজ্জা।
কাজেই রাসায়নিক ভাবে প্রত‍্যেক ভাইরাসের কণা একটি নিউক্লিয় প্রোটিন এসিড ছাড়া আর কিছুই নয়।

ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য

ভাইরাসের বৈশিষ্ট্যকে দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে। তাহলো ভাইরাসের জড় বৈশিষ্ট্য এবং ভাইরাসের জীবীয় বৈশিষ্ট্য।

ভাইরাসের জড় বৈশিষ্ট্য
  • ভাইরাস অকোষীয়, অতি আণুবিক্ষ ও এতে সাইটোপ্লাজম নেই।
  • রাসায়নিক দিক দিয়ে ভাইরাস প্রোটিন ও নিউক্লিক এসিড এর সমন্বিত রূপ-মাত্র।
  • ভাইরাসের উপাদানসমূহ পৃথক করে পুনরায় সংযোজন করলে একই ভাইরাস উৎপন্ন হয় যা জীবের ক্ষেত্রে অসম্ভব।
  • ভাইরাসকে পানির সাথে মিশিয়ে কেলাসিত করা যায়।
  • ভাইরাসকে সেন্টিফিউজ করা যায়।
  • ভাইরাস কখনো আয়তনে বৃদ্ধি পায়না।
  • ভাইরাসের নিজস্ব বিপাকীয় এনজাইম বা চলন ক্ষমতা নেই।
  • ভাইরাস কখনো খাদ‍্য গ্রহণ করে না।
  • জীবনের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে প্রোটোপ্লাজম, যা ভাইরাসে অনুপস্থিত।
  • এরা বাহ‍্যিক কোনো উদ্দীপনায় সাড়া দেয় না।
  • জীব কোষের বাহিরে থাকা অবস্থায় এরা রাসায়নিক কণা বা জড়ের মতো আচরণ করে।
See also  হিট স্ট্রোক এর লক্ষণ ও চিকিৎসা - হিট স্ট্রোক কেন হয়

উপরোক্ত ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য সমূহের কারণে ভাইরাসকে অনেকেই জড়বস্তু বলে মনে করেন।

ভাইরাসের জীবীয় বৈশিষ্ট্য

  • ভাইরাসে এক প্রকারের হলেও নিউক্লিক এসিড রয়েছে। নিউক্লিক এসিড একমাত্র জীবেরই বৈশিষ্ট্য। তদুপরি, কতিপয় ভাইরাসে ডি এন এ (DNA) ও আর এন এ (RNA) উভয় প্রকার নিউক্লিক এসিড বিদ‍্যমান।
  • একটি ভাইরাস অনুরূপ আরেকটি ভাইরাস জন্মদানে সক্ষম।
  • পোষক দেহে এরা সজীব কোষের ন‍্যায় আচরণ করে।
  • ভাইরাস পোষক নির্দিষ্ট ও ভাইরাস পোষক শনাক্ত করতে পারে। যেমন পোলিও ভাইরাস শুধুমাত্র মানুষ ও বানরকে আক্রমণ করে।
  • ভাইরাসের সংখ্যা বৃদ্ধি ক্ষমতা আছে।
  • উত্তেজিত হলে ভাইরাস সাড়া প্রদান করে।
  • ভাইরাস সংক্রামক
  • রোগাক্রমণকারী ব‍্যাকটেরিয়ার মতো ভাইরাসও সজীব কোষ ছাড়া বাঁচতে পারেনা।
উপরোক্ত ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য এর ভিত্তিতে আমরা স্বাভাবিকভাবেই এ কথা বলতে পারি যে, ভাইরাসের মধ্যে জীব ও জড় উভয়ের বৈশিষ্ট্য বিদ‍্যামান বিধায় ভাইরাস হচ্ছে জীব ও জড়ের যোগসূত্র। এখন জেনে নিব ভাইরাসের উপকারিতা ও অপকারিতা।

ভাইরাসের উপকারিতা ও অপকারিতা

ভাইরাসের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। ভাইরাসের উপকারিতা গুলো নিম্নরূপ –
  • প্রতিষেধক প্রস্তুতিতে – বসন্ত, পোলিও, প্লেগ, টাইফয়েড, জলাতঙ্ক প্রভৃতি রোগের প্রতিষেধক জীবিত অথচ সংক্রমণ ক্ষমতাহীন ভাইরাস থেকে তৈরি করা হয়ে থাকে।
  • জীনতত্ত্ব ও আণবিক জীববিদ‍্যার গবেষণায় – জীনতত্ত্বীয় এবং আণবিক জীববিদ‍্যা বিষয়ক বিভিন্ন প্রকারের পরীক্ষামূলক গবেষণায় ভাইরাস ব‍্যবহৃত হয়।
  • রোগ প্রতিরোধে – ফাজ ভাইরাস রোগ সৃষ্টিকারী ব‍্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে উদ্ভিদ ও প্রাণীকে রক্ষা করে। গো-বসন্তের ভাইরাস থেকে মানুষের বসন্ত রোগের প্রতিষেধক টিকা প্রস্তুত করা হয়।
  • ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ দমন – বর্তমানে জৈব প্রযুক্তির হাতিয়ার-রূপে বিশেষ বিশেষ ভাইরাসকে ব‍্যবহার করে বহু ক্ষতিকারক ও বিপজ্জনক কীটপতঙ্গ ও পোকামাকড় দমন করা হয়।
  • জন্ডিস রোগের ভ‍্যাকসিন তৈরিতে – ভাইরাস থেকে জন্ডিস রোগের ভ্যাকসিন তৈরি করা হয়।
  • বিবর্তন সংক্রান্ত তথ‍্য প্রমাণে – জীব সৃষ্টি প্রক্রিয়া অভিব‍্যক্তি ও ক্রমবিকাশের ধারা সম্পর্কে বোন ও লাভের চাবিকাঠি হলো ভাইরাস কারণ ভাইরাস জড় ও জীবের বৈশিষ্ট্য বহন করে।
  • ফুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি – লাল টিউলিপ ফুলে ভাইরাসের আক্রমণের ফলে লম্বা সাদা দাগ পড়ে এর ফলে ফুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় এবং ফুলের চাহিদা ও দাম বেড়ে যায়।
See also  পোলিও রোগের লক্ষণ ও প্রতিরোধ - পোলিও রোগ কিভাবে ছড়ায়
ভাইরাসের ক্ষতিকর দিক বা ভাইরাসের অপকারিতা গুলো নিম্নরূপ –
  • মানুষের রোগ সৃষ্টি – মানুষের ইনফ্লুয়েঞ্জা, হাম, বসন্ত, পোলিও, জলাতঙ্ক, হার্পিস, ভাইরাস হেপাটাইটিস, এইডস প্রভৃতি মারাত্মক রোগ বিভিন্ন ভাইরাস দ্বারা সংঘটিত হয়। এছাড়া ক‍্যান্সারের কারণও হলো ভাইরাস।
  • গৃহপালিত পশু পাখির রোগ সৃষ্টি – গরু ও মহিষের পা ও মুখের ক্ষত রোগ এবং কুকুর বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগ ভাইরাসের আক্রমণেই হয়ে থাকে।
  • উদ্ভিদের রোগ সৃষ্টি – ভাইরাসের আক্রমণে উদ্ভিদের মোজাইক, বুসিস্ট‍্যান্ট, লিফরোল ইত্যাদি রোগ হতে থাকে। ফলে সবশেষে ব‍্যাপক ক্ষতি হয়ে থাকে।
  • উপকারী ব‍্যাকটেরিয়া ধ্বংস – কিছু কিছু ভাইরাস মানুষের উপকারী ব‍্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে ক্ষতি সাধন করে।
  • মহামারী সৃষ্টি – কিছু কিছু ভাইরাস আছে যাদের আক্রমণে মহামারী দেখা দেয়। যেমন- আফ্রিকার জায়ারে ইবোলা ভাইরাসের আক্রমণে মহামারী দেখা দেয়। ইবোলা ভাইরাসের আক্রমণে দেহের কোষ ফেটে যায়। SARS (Severe Acqute Respiratony Syndrome) ভাইরাস এর সংক্রমণে চীন, তাইওয়ান, কানাডা প্রভৃতি দেশে বহু লোকের মৃত্যু হয়েছে। করোনা ভাইরাসের আক্রমণে পৃথিবীতে বহু মানুষ প্রাণ হারায়।

ভাইরাস ঘটিত রোগের নাম

প্রাণীর ও উদ্ভিদের ভাইরাস ঘটিত রোগের নাম এবং ভাইরাসের নাম নিচে দেওয়া হলো।


মানুষের ভাইরাস ঘটিত রোগের নাম –

  • বসন্ত – Varioa
  • হাম – Rubeola
  • জলাতঙ্ক – Rabis
  • এইডস – HIV
  • পোলিও – Polimylitis
  • হার্পিস – Herpes simplex
  • ইনফ্লুয়েঞ্জা – Influenza virus
  • পীতঙ্গর – Yellow fever virus
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা লোপ – Bx Virus
  • স্নায়ু ক্ষতি কারক রোগ – JC Virus

প্রাণীর ভাইরাস ঘটিত রোগের নাম

  • গরুর বসন্ত রোগ – Vaccinia
  • কুকুরের জলাতঙ্ক – Rabis
  • গবাদি পশুর ফুট এন্ড মাউথ – Foot & mouth disease virus
  • ইঁদুরের টিউমার – Polyoma
  • খরগোশের টিউমার – Papilloma
  • প্রাণীর ন‍্যাজোফ‍্যবিজ্জিয়াল ক‍্যান্সার – Herpes virus

উদ্ভিদের ভাইরাস ঘটিত রোগের নাম

  • তামাকের মোজাইক রোগ – Tobacco Mosaic Virus
  • টমেটোর বুশিস্ট‍্যান্ট – Tomato Bushy stant Virus
  • ধানের টুংরো রোগ – Rice Tungro Virus
  • পাটের মোজাইক রোগ – Jute Mosaic Virus
  • ফুলকপির মোজাইক রোগ – Cauliflower Mosaic Virus
  • শসার লীফ রোল – Cucumber Leaf role
  • টম‍েটো স্পটেড উইল্ট – Tomato Spotted Wilt Virus
See also  গর্ভাবস্থায় কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা

ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার  লক্ষণ

ভাইরাসে আক্রান্ত হলে অনেক লক্ষণ প্রকাশ পায়। যেমন – প্রচণ্ড জ্বর, মাথা ব‍্যথা হাঁচি কাশি সহ গলায় ব‍্যথা এবং অনেক সময় ডায়রিয়া ও বমি বমি ভাব হওয়া ইত্যাদি। 
ভাইরাস আক্রান্ত উদ্ভিদে দুই ধরনের লক্ষণ তথা স্থানীয় লক্ষণ ও সিস্টেমিক লক্ষণ দেখা যায়। স্থানীয় লক্ষণগুলো আক্রান্ত উদ্ভিদের নির্দিষ্ট অংশে সীমাবদ্ধ থাকে, কিন্তু সিস্টেমিক লক্ষণগুলো আক্রান্ত উদ্ভিদের সমস্ত অংশে প্রকাশ পায়।
ভাইরাসের আক্রমণের ফলে বিভিন্ন উদ্ভিদের বিভিন্ন রকম লক্ষণ প্রকাশ পায়। যেমন পাতাগুলো কুঞ্চিত বা পাকানো হয়, কোনো কোনো রোগের কারণে পাতা হলুদ বর্ণ ধারণ এছাড়া পাতায় গোল দাগ লম্বা ফার্ন দাগ ফুল ও ফলের অস্বাভাবিকতা ইত‍‍্যাদি লক্ষণগুলো দেখা যায়।

লেখকের মন্তব্য

আমদের সমাজে দিন দিন ভাইরাসের সংক্রামণ বেড়ে যাচ্ছে , ভাইরাসের কিছু উপকার থাকলেও নতুন নতুন কিছু ভয়াবহ ভাইরাসের আবির্ভাব দেখা দিচ্ছে যার কারণে মানুষ পশুপাখি ও উদ্ভিদের প্রাণ হারাতে হচ্ছে । তাই আমাদের ভাইরাস সম্পর্কে সচেতন হতে হবে এবং ক্ষতিকর ভাইরাস মুক্ত পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে।
পাঠক আজকে আমরা ভাইরাস কি ও ভাইরাস কাকে বলে, ভাইরাসের উপকারিতা ও অপকারিতা, ভাইরাস ঘটিত রোগের নাম, ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার  লক্ষণ, ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য, ভাইরাসের গঠন সম্পর্কে জানলাম। আপনার উপকার হলে শেয়ার করুন।

Leave a Comment