বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি 2024

টাকা ইনকাম করার অ্যাপ সম্পর্কে জানুনপ্রিয় পাঠক আপনি হয়তো বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সে সম্পর্কে অনেক খোঁজাখুঁজি করছেন কিন্তু সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না। তাহলে আপনি এখন সঠিক জায়গায় এসেছেন।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
আমরা এখানে বিস্তারিত আলোচনা করবো বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সে সম্পর্কে, এছাড়াও শুরুতে আমরা আরও আলোচনা করবো ফ্রিল্যান্সিং কি, ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার এবং ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কি কি দক্ষতা প্রয়োজন। এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি আপনি অনেক উপকৃত হবেন।

ভূমিকা

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি, এই প্রশ্ন হাজারো স্বপ্নবাজ ফ্রিল্যান্সার হতে চাওয়া তরুণ তরুণীর। ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে ইন্টারনেটের এই সহজ লভ্যতায় সবচেয়ে আকর্ষণীয় পেশায় পরিণত হয়েছে। কেউ পার্ট টাইম, কেউ ফুল টাইম পেশা হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং কে জীবনের রুটি রুজির মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
মুক্ত পেশা, শিক্ষাগত যোগ্যতার ইস্যু না থাকায় সকল প্রকার মানুষের নিকট ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে একটি জনপ্রিয় পেশা। ফ্রিল্যান্সিং অনেক বড়ো একটা ক্ষেত্র, অনেক গুলো স্কিলের কাজ এখানে পাওয়া যায়। তন্মধ্যে, যেকোনো একটি তে দক্ষ হলে, সেই রিলেটেড অনেক কাজ পাওয়া যেতে পারে বিভিন্নক্ষেত্রে।
আজকের আর্টিকেলে আমরা বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি, এরকম অনেক প্রশ্ন ও তার যৌক্তিক সমাধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

ফ্রিল্যান্সিং কি?

কোনো কাজ দক্ষতা থেকে সেই কাজ কোনো কোম্পানির অধীনে নিয়মিত কর্মচারীর মতো না করে, মার্কেটপ্লেস বা অনলাইন থেকে সেই কাজ খুঁজে নিয়ে একটি ডেডলাইনের আলাদা অর্থের বিনিময়ে কাজটি করাকেই মূলত ফ্রিল্যান্সিং বলে।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি, এরকম অনেক কিছু মানুষ ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে জানতে চায়। কারণ, যেই স্কিল টা কেউ শিখবে, সেই স্কিলের জন্য যদি মার্কেটে পর্যাপ্ত কাজের সুবিধা না থাকে, তাহলে আদৌও সেটা ফলপ্রসূ সেই অর্থে হবে না।

ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার?

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে ডিমান্ডেবল সেক্টরের সন্ধানে যাওয়ার পূর্বে ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার, সেগুলো জানা উচিত। সেগুলো হচ্ছে,
ডিজিটাল মার্কেটিং: অনলাইনে বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের সমস্ত মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত। ফেসবুক মার্কেটিং, ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, টুইটার মার্কেটিং এর মতো বিভিন্ন ওয়েব ও সোশ্যাল সাইট ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: ওয়েবসাইট তৈরি ও ওয়েবসাইটে নতুন নতুন ফিচার যোগ করে, ওয়েবসাইট কে আরও সুন্দর ভাবে পরিচালিত করার এই প্রক্রিয়া নিয়ে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ।
ওয়েব ডিজাইন: ওয়েবসাইটের ভিন্ন ভিন্ন ফ্রেম ওয়ার্ক দিয়ে ডিজাইন করা হচ্ছে ওয়েব ডিজাইনের মূল প্রতিপাদ্য।
ডেটা এন্ট্রি: বিভিন্ন ওয়েবসাইট সহ অন্যান্য নতুন ওয়েব পেইজে নতুন ডেটা এন্ট্রি অথবা আপডেট করা সম্পর্কিত এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর।
গ্রাফিক্স ডিজাইন: ডিজিটাল দুনিয়ার সম্পূর্ণটা গ্রাফিক্সের ওপর নির্ভরশীল! প্রতিটি ক্ষেত্রে গ্রাফিক্সের ব্যবহার একপ্রকার অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। গ্রাফিক্স ডিজাইন ডিজিটাল আর্টের অপর নাম। ইউএক্স ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ফেস্টুন, ব্যানার, পোস্টার, কার্টুন, পেইজ সহ সবকিছুই গ্রাফিক্স ডিজাইনের অন্তর্ভুক্ত।
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট: এন্ড্রয়েড বিভিন্ন অ্যাপ ভিন্ন ডিজাইনে, নতুন ফিচার সমৃদ্ধ করে আপগ্রেড করা হয় অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর মাধ্যমে। ফ্রিল্যান্সিং এর মার্কেটে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট বেশ জনপ্রিয় একটি স্কিল। ভবিষ্যতে এর চাহিদা আরও অনেক বাড়বে।

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কি কি দক্ষতা প্রয়োজন

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য যেমন অনেক টেকনিক্যাল স্কিলের প্রয়োজন, তেমনই ভাবে অনেক প্রকার সফট স্কিলেরও প্রয়োজন আছে। আপনি টেকনিক্যাল স্কিল দিয়ে হয়তো অনেক ভালো কাজ করতে পারবেন, কিন্তু সফট স্কিল গুলো আপনার কাজ গুলোকে আরও সুন্দর করে ক্লায়েন্টের নিকট উপস্থাপন করতে সাহায্য করবে।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি জানার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং শেখার ক্ষেত্রে ও পরে এই গুরুত্বপূর্ণ সফট স্কিল গুলো সম্বন্ধে বিস্তারিত অবশ্যই জানা উচিত। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ইচ্ছা বা আগ্রহ
আমাদের যেকোনো কাজ শেখার জন্য আগ্রহ বা ইচ্ছে থাকা অনেক জরুরি। ইচ্ছে থাকলে যেকোনো কাজই পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে শেখা যায়। শেখার পর মার্কেট প্লেসে ভালো করতে হলে আগ্রহ নিয়ে থাকতে হবে। প্রতিনিয়ত শেখার জায়গা আছে ফ্রিল্যান্সিংয়ে। শেখার জন্য সর্বদা মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন।
লেগে থাকার মানসিকতা
একটি স্কিল শিখতে গেলে আপনি রাতারাতি সেই স্কিলে মাস্টার হয়ে যাবেন, এমন ধারণা করা ভুল। বরং, সময় দিয়ে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। তবেই শিখতে পারবেন। একই ভাবে কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রেও এটি সমান গুরুত্বপূর্ণ।
পোর্টফলিও
একজন ফ্রিল্যান্সারের পোর্টফলিও হচ্ছে, সে এতদিন কী কী কাজ, প্রজেক্ট করেছে, কী কী দক্ষতা আছে, তা ক্লায়েন্টের কাছে বিস্তারিত প্রদর্শন করে।
ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে পোর্টফলিও অপরিহার্য। পোর্টফলিও ক্লায়েন্ট কে আকর্ষিত করার পাশাপাশি পূর্ববর্তী কাজের প্রশংসা পত্র বা সার্টিফিকেটও উল্লেখ রাখে। যা কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়।
টাইম ম্যানেজমেন্ট
টাইম ম্যানেজমেন্ট শুধু ফ্রিল্যান্সিং না, বরং আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজের চাপ আপনি কিভাবে সামাল দিবেন, কোন কাজ কিভাবে করবেন, কতটা কোন ক্লায়েন্ট কে সময় দিবেন, এর সবকিছুই টাইম ম্যানেজমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
টাইম ম্যানেজমেন্ট অ্যাপ, টাইম ট্র‍্যাকিং অ্যাপ ও ক্যালেন্ডার গুলো এক্ষেত্রে বেশ সাহায্য করতে পারে। ভালো মানের কাজ সময় মতো ক্লায়েন্ট কে দেওয়ার জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সফট স্কিল।
কমিউনিকেশন স্কিল
কমিউনিকেশন স্কিল বা যোগাযোগ দক্ষতা একজন ফ্রিল্যান্সারের জন্য থাকা অপরিহার্য। ক্লায়েন্ট, একই টাইপ ফ্রিল্যান্সারদের সাথে কমিউনিটি গঠন করে একটি সুন্দর যোগাযোগ থাকা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একজন ফ্রিল্যান্সার অন্য ফ্রিল্যান্সারদের কাছে থেকে সহায়তা পাওয়ার পাশাপাশি একটা বৃহৎ কমিউনিটি গড়ে ওঠে।
এই কমিউনিটি ভবিষ্যতে যেকোনো প্রয়োজনে একে অপরকে সাহায্য করতে পারে। আবার একজন ফ্রিল্যান্সার কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে তার এই কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কিং দক্ষতা কাজে লাগে।
আর্থিক ব্যবস্থাপনার স্কিল
একজন ফ্রিল্যান্সারের জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপনা স্কিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু ফ্রিল্যান্সার বলে না, বরং প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রেই এটি গুরুত্বপূর্ণ, জীবনে আর্থিকভাবে সফল হওয়ার ক্ষেত্রে।
কত টাকা ইনকাম করছে, কত টাকা কোন খাতে ব্যয় করছে, তার সুনির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রণ এই আর্থিক ব্যবস্থাপনার অংশ। ট্যাক্স ও অন্যান্য সব ক্ষেত্রেই অর্থের হিসাব রাখার অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি, এই প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে সবথেকে ডিমান্ডেবল ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।
ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে আমরা সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেছি ইতিপূর্বে। আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং কেন শিখবো ও ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্কিল গুলো নিয়ে এখন আমরা আরও বিস্তারিত আলোচনা করবো।

ডিজিটাল মার্কেটিং কেন শেখা উচিত?

ডিজিটাল মার্কেটিং এই মুহূর্তে শেখা উচিত কারণ এর চাহিদা এবং ভবিষ্যতে সেই চাহিদা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনার কারণে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর যখন ডিজিটাল মার্কেটিং, তখন স্বাভাবিক ভাবেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
ব্যবসা-বাণিজ্য পৃথিবীর শুরু থেকে শেষ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হবে। সেক্ষেত্রে যদি ব্যবসা স্থায়ী হয়, তবে মার্কেটিংও সেভাবেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকবে।
অনলাইনে বর্তমানে মানুষের উপস্থিত আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ক্ষেত্রও তৈরি হচ্ছে। সুতরাং, সেইসব ক্ষেত্রে মার্কেটিং এর সম্ভাবনাও একইভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আবার প্রথাগত যেই বিজ্ঞাপন সিস্টেম আছে, তার চেয়ে অনেক কম অর্থের বিনিময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং হয় বলে এই ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপনের আগ্রহ তুলনামূলক বেশি থাকে।
শুধু তাই নয়, ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে অনেক বিজ্ঞাপন দেওয়া যেমন সহজ, তেমনিভাবে সেগুলো অনেক সংখ্যক মানুষের কাছে অত্যন্ত কম সময়ে পৌঁছানোও সহজ।
আবার একইভাবে মানুষের নিকট থেকে ফিডব্যাক তথা ধারণাও পাওয়া যায়। কম বিনিয়োগে অধিক অধিক মানুষের কাছে পৌঁছে এবং বিক্রয় ও মুনাফা উভয়ই বৃদ্ধি পায়।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্বপূর্ণ স্কিল

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে ডিমান্ডেবল সেক্টর ডিজিটাল মার্কেটিং এর সব স্কিল গুলো নিয়ে আমরা এখন বিস্তারিত ধারণা গ্রহণ করবো।
এসইও(SEO)
এসইও হচ্ছে অনলাইনে ব্লগ সাইটে বিভিন্ন আর্টিকেল থেকে প্রকাশ করা যায়, এমন ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে মার্কেটিং এর একটি প্রক্রিয়া। ওয়েবসাইট গুলো তে এসইও সিস্টেমে আর্টিকেল লিখে, গুগলের প্রথম পেইজে র‍্যাংক করিয়ে সেখানে এই মার্কেটিং করা হয়।
ফেসবুক মার্কেটিং (Facebook Marketing)
ফেসবুকে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন আমরা দেখি ভিডিওর সাথে, গ্রুপে সহ বিভিন্ন স্পন্সরড পোস্টে। সব গুলোই ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে মার্কেটিং এর গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়। ফেসবুক মার্কেটিং হল ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরের অন্যতম একটি সেক্টর।
ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং (Instagram Marketing)
ইন্সটাগ্রামে মার্কেটিং হচ্ছে ফেসবুকের মতোই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর একটি জনপ্রিয় সেক্টর। এখানেও বিভিন্ন বিজ্ঞাপন, স্পন্সরড পোস্টের মাধ্যমে মার্কেটিং করা হয়।
ই-মেইল মার্কেটিং (E-mail Marketing)
ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্যায়। এক্ষেত্রে ইমেইলের মাধ্যমে বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষকে সংযোগ স্থাপন করে মার্কেটিং এর চেষ্টা করা হয়।

আমাদের শেষকথা

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি, কেন এবং কোন কোন স্কিল গুরুত্বপূর্ণ সেই সেক্টরের জন্য, সে ব্যাপারে বিস্তারিত জেনেছি আজকের এই আর্টিকেল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য আজকের আর্টিকেল একটি দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
এভাবে দিকনির্দেশনার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর ক্রমাগত আরও উন্নত হবে এবং একই সাথে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলেও আমরা বিশ্বাস রাখি।
এরকম ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড আরও তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। আর আজকের বিষয় সম্পর্কে যদি আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন।

FAQ: বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সে সম্পর্কিত প্রশ্ন এবং উত্তর

১. কোন ধরণের ফ্রিল্যান্সার সবচেয়ে বেশি ইনকাম করে?
উত্তর: দক্ষতা থাকলে সব ফ্রিল্যান্সারই অনেক ইনকাম করতে পারে। তবে ডিজিটাল মার্কেটিং সহ অ্যাকাউন্ট্যান্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, ওয়েব ডেভেলপাররা বেশি ইনকামের সু্যোগ পায়।
২. ২০২৪ সালে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য সেরা সেক্টর কোন গুলো?
উত্তর: ২০২৪ সালে, অর্থাৎ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর গুলো হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, অ‍্যাপ ডেভেলপমেন্ট ও গ্রাফিক্স ডিজাইন।
৩. বাংলাদেশে কত জন ফ্রিল্যান্সার আছে?
উত্তর: বাংলাদেশের আনুমানিক ১০ লক্ষের কিছু বেশি সংখ্যক ফ্রিল্যান্সার আছে বলে ধারণা করা যায়।
৪. ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত দিন সময় লাগে?
উত্তর: ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কতদিন সময় লাগে তা নির্ভর করে আপনি কোনো সেক্টরে কত সময় প্রতিদিন ব্যয় করতেছেন এবং কিভাবে সময় দিচ্ছেন। কাজের ধরণ ভেদে আলাদা সময় লাগে। তবে যেকোনো স্কিল আয়ত্ত করতে ৬ মাস থেকে ১ বছর সময়ের প্রয়োজন।
See also  একাউন্টিং ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো?

Leave a Comment